By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept
Al-Mujaddid 24Al-Mujaddid 24
  • হোম
  • ইসলামিক শিক্ষা
  • ঈমান
  • ইবাদাত
  • আকীদা
  • আখিরাত
  • ইতিহাস
  • ফিকহ
Search
Health
  • হোম
  • ইসলামিক শিক্ষা
  • ঈমান
  • ইবাদাত
  • আকীদা
  • আখিরাত
  • ইতিহাস
  • ফিকহ
  • Contact
  • Blog
  • Complaint
  • Advertise
© ২০২৫ Al-Mujaddid 24 | সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
Reading: “প্রিয় নবীজি রাসূলে পাক (ﷺ) নূরের সৃষ্টি”
Share
Sign In
Notification Show More
Font ResizerAa
Al-Mujaddid 24Al-Mujaddid 24
Font ResizerAa
Search
  • হোম
  • ইসলামিক শিক্ষা
  • ঈমান
  • ইবাদাত
  • আকীদা
  • আখিরাত
  • ইতিহাস
  • ফিকহ
Have an existing account? Sign In
Follow US
  • Contact
  • Blog
  • Complaint
  • Advertise
© ২০২৫ Al-Mujaddid 24 | সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
Al-Mujaddid 24 > Blog > আকীদা > “প্রিয় নবীজি রাসূলে পাক (ﷺ) নূরের সৃষ্টি”
আকীদা

“প্রিয় নবীজি রাসূলে পাক (ﷺ) নূরের সৃষ্টি”

TafsirTree
Last updated: July 23, 2025 12:01 pm
TafsirTree
Share
SHARE

🌟 প্রিয় নবীজি রাসূলে পাক(ﷺ)-নূরের সৃষ্ট একজন মহামানব

🔹 প্রিয় নবীজি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কি নূরের তৈরি?
অনেকেই প্রশ্ন করেন, পবিত্র কুরআনে তো প্রিয় নবীজি রাসূলে পাক (ﷺ)-কে নূর বলা হয়েছে, তবে তাঁকে “নূরের তৈরি” বলা যাবে কি? আবার কেউ বলেন, কেবল রূহ মোবারক নূর, দেহ মোবারক নয়! কেউ বলেন, দয়াল নবীজী(ﷺ) তো সাদা মাটির তৈরি (নাউযুবিল্লাহ)।

এসব সন্দেহের নিরসনে নিচে হাদীস ও ইমামগণের বক্তব্যসহ বিস্তারিত তুলে ধরা হলো:

✅ হাদীস শরীফ: চেহারা মোবারকের আলো

হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন:
“আমি নবী করীম (ﷺ) এর কাপড় সেলাই করছিলাম, হঠাৎ প্রদীপ নিভে যায় এবং সুঁচটি হারিয়ে ফেলি। এরপর নবীজী(ﷺ)ঘরে প্রবেশ করলে তাঁর চেহারা মোবারকের নূরের জ্যোতিতে ঘর আলোকিত হয়ে যায়, এবং আমি সুঁচটি খুঁজে পাই।”
∆ আন-নে’মাতুল কোবরা আলার আলম, পৃষ্ঠা ৪১, ইমাম ইবনে হায়তামী (রহঃ)

✅ সাহাবায়ে কিরাম ও নূরের সাক্ষ্য

হযরত কা’ব বিন যুহাইর (রাঃ) তাঁর বিখ্যাত কাসিদায় বলেন:
“নিশ্চয়ই নবীজি রাসূলে(ﷺ) নূর, যার আলো দ্বারা আলোকিত হওয়া যায়।”
আরবী সাহিত্য, আলিম শ্রেণি, পৃষ্ঠা ১৪

✅ 💗 প্রিয় নবীজি নবীজী রাসূলে পাক(ﷺ)-এর নিজস্ব বর্ণনা
ইমাম কুস্তালানী (রহঃ) মাওয়াহিবে লাদুন্নিয়াতে হযরত আলী (রা:) থেকে বর্ণনা করেন:
“আমি হযরত আদম (আঃ) এর সৃষ্টি হওয়ার ১৪,০০০ বছর পূর্বে আল্লাহর নিকট নূর হিসেবে বিদ্যমান ছিলাম।”
∆ মাওয়াহিবে লাদুন্নিয়া, ১ম খণ্ড, পৃ. ৯; সিরাতে হালাবিয়া, হুজ্জাতুল্লাহি আলাল আলামিন প্রভৃতি

👉 একটি দিন মানে ১০০০ বছর – সুতরাং সময় হিসেবে: ৫১১ কোটি বছর পূর্বে!

✅ ফাদায়েলুস সাহাবা – প্রাচীনতম দলিল

ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহঃ) বর্ণনা করেন:
“আমি এবং আলী আল্লাহর নিকট নূর ছিলাম, যা আদম (আঃ)-এর সৃষ্টি হওয়ার ১৪,০০০ বছর পূর্বের।”
∆ ফাদায়েলুস সাহাবা, হাদীস নং ১১৩০, পৃষ্ঠা ৬৬৩; ফেরদাউস ৩/২৮৩

✅ তাফসীর সাভী – আল্লাহ তাআলার বক্তব্য
সূরা মায়েদাহ-এর আয়াতে:
“قَدْ جَاءَكُم مِّنَ ٱللَّهِ نُورٌ”
অর্থ: “নিশ্চয়ই তোমাদের নিকট এসেছে আল্লাহর পক্ষ থেকে এক নূর।”

∆ তাফসীর সাভী ব্যাখ্যা করে বলেন: “তিনি দয়াল নবীজি রাসূলে পাক (ﷺ) সকল দৃশ্যমান ও অদৃশ্য নূরের উৎস।”
✅ তওবার উসিলা – নূরের পরিবার

সূরা বাকারা (২:৩৭) ব্যাখ্যায় আল্লামা সুয়ূতি (রহঃ) বলেন:
“আদম (আঃ) আল্লাহর কাছে নবীজি মুহাম্মদ,(ﷺ) হয়রত আলী(রাঃ)মা ফাতিমা (রাঃ) সৈয়াদোনা ইমাম হাসান (রাঃ)সৈয়াদোনা ইমাম হুসাইন(রাঃ) উনাদের উসিলা দিয়ে তওবা করেন।”
∆ কানযুল উম্মাল, ১ম খণ্ড, পৃ. ২৩৪

✅ দয়াল নবীজি রাসূলে পাক(ﷺ) ও মাওলা হয়রত আলী(রাঃ)–একই নূরের শাখা
“আমি ও আলী একই বৃক্ষের দুটি শাখা।”
∆ মুসতাদরাক আস-সহিহাইন, ২/২৪১; কানযুল উম্মাল, ৬/১৫৪
“তুমি আমার থেকে, আমি তোমার থেকে।”
∆ সহীহ বুখারী ৪:২২; সুনানে তিরমিযী ৫/৬৩৫; তারীখে বাগদাদ ৪:১৪

✅ প্রিয় নবীজি রাসূলে পাক(ﷺ)-এর হাকীকত শুধু আল্লাহ জানেন
হযরত আবু বকর (রাঃ) বলেন:
“হে আবু বকর! জেনে রেখো, আমার হাকীকত (আসল পরিচয়) একমাত্র আল্লাহই জানেন।”
∆ মাতালেউল মুসাররাত: ১২৯; যাওয়াহিরুল বিহার; শরহুল ফতহুল গায়ব

উপসংহার
🔸 উপরের দলিলসমূহ স্পষ্ট করে দেয় যে, প্রিয় নবীজি রাসূলে পাক (ﷺ) “নূর” এবং তাঁকে “নূরের সৃষ্ট” বলা কুরআন-সুন্নাহ বিরোধী নয় বরং সহীহ ভিত্তি সম্বলিত একটি আকিদা।

🔸 আল্লাহর প্রিয় বন্ধু তাজাদারে মাদিনা রাসূলে পাক (ﷺ) শুধু মানব শরীরধারী একজন ব্যক্তি নন, বরং তিনি এক “নূরের জ্যোতি” – যাঁর মাধ্যমে বিশ্ব আলো ছড়িয়েছেন।
হযরত আদম (আঃ) এর তওবার গোপন রহস্য ও
প্রিয় নবীজি রাসূলে (ﷺ) এর মর্যাদা
আল্লাহ তাআলা কুরআনে ইরশাদ করেন:
فَتَلَقَّى آدَمُ مِنْ رَبِّهِ كَلِمَاتٍ فَتَابَ عَلَيْهِ ۚ إِنَّهُ هُوَ التَّوَّابُ الرَّحِيمُ
অর্থাৎঃ “অতঃপর আদম তাঁর প্রতিপালকের নিকট থেকে কতগুলো শব্দ শিখলেন, অতঃপর আল্লাহ তাঁর তওবা কবুল করলেন। নিশ্চয়ই তিনি তওবা গ্রহণকারী, পরম দয়ালু।”
📖 (সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ৩৭)

এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বহু ইমাম ও তাফসীরকারগণ উল্লেখ করেছেন যে, হযরত আদম (আঃ) আল্লাহর দরবারে দয়াল নবীজি রাসূলে পাক (ﷺ) হয়রত আলী (রাঃ) হযরত ফাতিমা(রাঃ),সৈয়াদেনা ইমাম হাসান (রাঃ), এবং সৈয়াদেনা হযরত ইমাম হুসাইন (রাঃ)-এর পবিত্র নামসমূহের মাধ্যমে ওসীলা গ্রহণ করে ক্ষমা চেয়েছিলেন। তখন আল্লাহ তাঁর তওবা কবুল করে নেন।
∆ কানযুল উম্মাল (১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ২৩৪)
আর সহীহ বুখারীতে এসেছে:
“হে আলী! তুমি আমার অংশ, আমি তোমার অংশ।”
∆ সহীহ বুখারী: ৪:২২, ৫:৮৭)
প্রিয় নবীজি রাসূলে পাক (ﷺ) এর হাকীকত— যা কেবল আল্লাহই জানেন
হযরত আবু বকর (রাঃ) বলেন,
“রাসূল (ﷺ) আমাকে লক্ষ্য করে বলেছিলেন: হে আবু বকর! আমার হাকীকত আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না।”
দলিল:
∆মাতালেউল মুসাররাত, পৃঃ ১২৯
∆যাওয়াহিরুল বিহার, খণ্ড ৩, পৃঃ ৬৭
∆শরহুল ফতহুল গায়ব, খণ্ড ১, পৃঃ
আলোর গভীরে ডুবে ছিলেন হযরত বায়েজীদ বোস্তামী (রহ.)
তিনি বলেন:
“আল্লাহর মারেফাতের সমুদ্রে আমি ডুব দিয়েছিলাম রাসূলের হাকীকত জানার আশায়। সেখানে হাজার হাজার নূরের পর্দা দেখে আমি বিস্মিত হই। সেই পর্দা অতিক্রম করলে আমি ভস্ম হয়ে যেতাম।”
∆ যাওয়াহিরুল বিহার, খণ্ড ৩, পৃষ্ঠা ৬৭

দয়াল নবীজি রাসূলে পাক (ﷺ) এর মর্যাদা আল্লাহর কণ্ঠে
হযরত সালমান ফারসী (রাঃ) থেকে বর্ণিত:
আল্লাহ তাআলা বলেন:
“আমি ইব্রাহিমকে বানিয়েছি খলিল, কিন্তু তোমাকে করেছি হাবীব। আমি মুহাম্মদ (ﷺ) এর নাম আমার নামের পাশে রেখেছি। আমি এই সৃষ্টি জগত সৃষ্টি করতাম না, যদি তোমাকে সৃষ্টি না করতাম।”
দলিলসমূহ:
∆ তারীখে দামেস্ক (৩/৫১৭)
∆ যাওয়াহিরুল বিহার (১/২৮৯)
∆ শিফা শরীফ (২/১০৫)

আদম (আঃ) এর দোয়া ও নূর নবীজি মুহাম্মদ (ﷺ) এর নাম
প্রিয় নবীজি রাসূলে পাক(ﷺ)বলেন:
“হযরত আদম (আ.) যখন ভুল করলেন, তখন তিনি মাথা তুলে আরশে লিখা দেখতে পেলেন: লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ। তখন তিনি বুঝলেন, আল্লাহর নিকট মুহাম্মদ (ﷺ) এর মর্যাদা সবচেয়ে বেশি। তিনি তাঁর ওসীলা ধরে ক্ষমা চাইলেন এবং আল্লাহ তা কবুল করলেন।”
∆ দালায়েলুন্নুবুওয়াহ, মুসতাদরাক হাকেম, তাবরানী, আবু নুয়াইম, কাশফুল খাফা, আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া

(نُوْرُ مُحَمَّدِيّ (ﷺ – ধারাবাহিকতা ও রহস্যময় সত্য
(قَالَ رَسُولُ اللهِ (ﷺ
“لَمْ يَزَلِ اللَّهُ يَنْقُلُنِي مِنْ أَصْلَابِ الطَّاهِرِينَ إِلَى أَرْحَامِ الطَّاهِرَاتِ، حَتَّى أَخْرَجَنِي فِي أَحْسَنِ صُورَةٍ”

আল্লাহ তাআলা আমাকে এক পবিত্র পুরুষের পৃষ্ঠদেশ থেকে অপর এক পবিত্রা নারীর গর্ভে স্থানান্তর করেছেন, এমনকি সর্বোত্তম রূপে আমাকে দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন।❞
∆ বেদায়া ওয়ান নেহায়া, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ২৫

হযরত মায়সারাহ (রাঃ) বর্ণনা করেন—তিনি প্রিয় নবীজি (ﷺ) জিজ্ঞেস করলেন:
“হে আল্লাহর রাসূল (ﷺ) আপনি কবে থেকে নবী?”
প্রিয় নবীজি রাসূলে পাক(ﷺ) উত্তরে বলেন,
“আল্লাহ তাআলা যখন জমিন সৃষ্টি করলেন, তারপর আকাশসমূহের দিকে মনোযোগ দিলেন, সাতটি আসমান সৃষ্টি করলেন, তারপর আরশ নির্মাণ করলেন এবং আরশের স্তম্ভে লিখলেন—
‘মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (ﷺ) শেষ নবী।’
তারপর আল্লাহ জান্নাত সৃষ্টি করলেন, যেখানে আদম (আঃ) ও হাওয়া (আঃ) অবস্থান করেছিলেন। সেই জান্নাতের দরজায় আমার নাম লেখা হয়— তখনো আদমের রুহ ও শরীর পৃথক ছিল, আর আমি তখন থেকেই নবী ছিলাম।”
∆ তথ্যসূত্র: ইবনে জাওযি (রহ.), আল-ওয়াফা ফি আহওয়ালিল মোস্তফা, পৃষ্ঠা: ২৬

ইমাম ইউসুফ সালেহী (রহঃ) বলেন—
“ইবনে জাওযি (রহঃ) এই হাদীসটি এমন সনদে বর্ণনা করেছেন যা গ্রহণযোগ্য এবং ত্রুটিমুক্ত।”
∆ সূত্র: সুবুলুল হাদী ওয়ার রাশাদ, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা

নূরের সৃষ্টির তাৎপর্য ও দুনিয়ায় আগমন
আদম (আঃ)-এর অঙ্গপ্রত্যঙ্গে নূর মোহাম্মদীর সংযোগ
যখন আদম (আঃ)-এর দেহ ছিল অন্ধকারে পরিপূর্ণ, রুহ প্রবেশ করতে নারাজ হলে, আল্লাহ তাআলা তাঁর ললাটে হুযুর (ﷺ) এর নূরের ঝলক স্থাপন করেন। তখনই দেহে আলো সৃষ্টি হয় এবং আদম (আঃ) রূপ ধারণ করেন।
প্রথমে বলেছিলেন “আলহামদুলিল্লাহ” যেমনটি নবীজি (ﷺ)-ও বলেছিলেন সর্বপ্রথম।
এ থেকেই কুরআনের সূচনা হয় “আলহামদু লিল্লাহ” দিয়ে।
∆ তাফসীরে নঈমী
মুহাম্মদী নূর স্থানান্তরের ধারাবাহিকতা

১০৮ কোটি বছর অতিবাহিত হওয়ার পর সেই নূর প্রথমে আদম (আঃ)-এর ললাটে, পরে ডান হাতের শাহাদত আঙুলে, এবং পৃষ্ঠদেশে স্থানান্তরিত হয়।
জান্নাত থেকে দুনিয়ায়, ১০৬টি আধ্যাত্মিক মাকাম অতিক্রম করে, মা আমিনার গর্ভে মানব আকৃতিতে আগমন করেন।
∆ সূত্র: সুন্নীবার্তা মিলাদুন্নবী সংখ্যা
নূরের ধারাবাহিকতা নবীদের মাধ্যমে
আদম (আঃ)–ইব্রাহীম (আঃ)–আমিনাহ (রাঃ)
হযরত আব্বাস (রাঃ) বর্ণনা করেন:
“রাসূল (ﷺ)-এর রুহ মোবারক ছিল নূর রূপে, যা সৃষ্টি জগতের ২০০০ বছর আগে আল্লাহর সামনে ছিল। সে নূর তাসবীহ পাঠ করতো, ফেরেশতারা তাসবীহ বলতো তার অনুসরণে।
আদম (আঃ) সৃষ্টি হলে সেই নূর তাঁর মেরুদণ্ডে স্থাপন করা হয়।

অতঃপর সেই নূর স্থানান্তর হয় নূহ (আঃ), ইবরাহীম (আঃ)-এর মাধ্যমে আমিনার (রাঃ) পবিত্র গর্ভে।

নূর নবীজি ﷺ বলেন:
“আমাকে প্রতিটি সম্মানিত বংশ ও পবিত্র গর্ভের মাধ্যমে স্থানান্তরিত করা হয়েছে, আমার পিতামাতার মাঝে কখনো অবৈধ সম্পর্ক ছিল না।”
∆ শরহুশ শিফা আলী আল কারী, ১/২০৬ | তাফসীর দুররে মানসুর ৪/৩২৯

🌠 আদম (আঃ)–এর মধ্যে চতুষ্টয় নূরের প্রকাশ
নূরের আকারে সাহাবাদেরও পরিচিতি
হযরত আদম (আঃ) দোয়া করেন যেন নূরে মোহাম্মদী দেখতে পারেন।
আল্লাহ তাঁকে তার আঙুলে দেখান—

শাহাদত আঙুলে মুহাম্মদ (ﷺ)
মধ্যমায় আবুবকর (রাঃ)
অনামিকায় ওমর (রাঃ)
কনিষ্ঠায় ওসমান (রাঃ)
বৃদ্ধাঙ্গুলিতে আলী (রাঃ)
∆ আহসানুল মাওয়ায়েয | আনওয়ারে মোহাম্মদী, পৃষ্ঠা ১৩

💎 তাফসিরে কুরআন থেকে সমর্থন

“وَتَقَلُّبَكَ فِي السَّاجِدِينَ” – (সূরা আশ-শুআরা)

হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ):
“এই আয়াত দ্বারা বোঝানো হয়, আপনি নবীদের বংশে পৃষ্ঠদেশ হতে পৃষ্ঠদেশে স্থানান্তরিত হয়েছেন।”
∆ মাজমাউয যাওয়াইদ, কিতাবুত তাফসীর, ৭ম খণ্ড, পৃ: ৮৬
আদম (আঃ)-এর সেজদার রহস্য
ফেরেশতারা আদম (আঃ)-কে সেজদা করেছিল, কারণ তাঁর ললাটে ছিল মুহাম্মদ ﷺ-এর নূর।
∆ তাফসীরে কবীর ১/৩১৮ | তাফসীরে লুবাব ৩/২৩৩ | নিশাপুরী ২/১০৭

🕊️ উপসংহার:
দয়াল নবীজী রাসূলে পাক (ﷺ) শুধুমাত্র দুনিয়ায় আসেননি, বরং নূরের রূপে, আদি সৃষ্টির মুহূর্ত থেকেই এক সম্মানিত অবস্থানে ছিলেন। তাঁর এই মর্যাদা শুধু বাহ্যিক দেহে নয়, বরং রুহানিয়াত ও হাকিকতের দিক থেকে সর্বশ্রেষ্ঠ।
আমিন সুম্মা আমিন।

Sign Up For Daily Newsletter

Be keep up! Get the latest breaking news delivered straight to your inbox.
[mc4wp_form]
By signing up, you agree to our Terms of Use and acknowledge the data practices in our Privacy Policy. You may unsubscribe at any time.
Share This Article
Facebook Copy Link Print
Share
Previous Article আখেরি জামানার ফিতনা
Next Article لا صلاة إلا بهذين القلبين হুযূরী দিল ছাড়া সালাত কবুল হয় না’

Stay Connected

248.1kLike
69.1kFollow
134kPin
54.3kFollow
banner banner
Create an Amazing Newspaper
Discover thousands of options, easy to customize layouts, one-click to import demo and much more.
Learn More

নতুন ব্লগ পড়ুন

‘সালাত: একজন মুসলমানের আত্মশুদ্ধির শ্রেষ্ঠ মাধ্যম’
ইবাদাত
لا صلاة إلا بهذين القلبين হুযূরী দিল ছাড়া সালাত কবুল হয় না’
ইবাদাত
আখেরি জামানার ফিতনা
সূফিবাদ
আসহাবে সুফফা সাহাবী
Uncategorized
Al-Mujaddid 24Al-Mujaddid 24
Follow US
© ২০২৫ Al-Mujaddid 24 | সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
Welcome Back!

Sign in to your account

Username or Email Address
Password

Lost your password?

Not a member? Sign Up